অনলাইনে ফটোবিক্রি করে আয় করুন।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ফটোগ্রাফার হয়ে ইনকাম করুন:<br /> <br /> যদি আপনি ভাল ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন; তবে আপনার ফটো আপনি বিক্রি করতে পারবেন। অনলাইনে প্রচুর ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ১ ডলার থেকে শুরু করে ১০০ ডলার দিয়ে ছবি বিক্রি করার সুযোগ পাবেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg09huwUqF7bW9E53hibzFehCENloWGOwrTX_nbNIaIQB8f6Hgj-ZCB4APhR-LH7k5CVl2taQhTh6ZCsyOqgsZdMj6WIDHBOWurj0R9q4V_nfT7_42HsdmeG3B0uqDvPaOvou2ksaiNSPJt/s1600/images.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg09huwUqF7bW9E53hibzFehCENloWGOwrTX_nbNIaIQB8f6Hgj-ZCB4APhR-LH7k5CVl2taQhTh6ZCsyOqgsZdMj6WIDHBOWurj0R9q4V_nfT7_42HsdmeG3B0uqDvPaOvou2ksaiNSPJt/s1600/images.jpeg" /></a></div> <br /> <br /> যেসকল সাইটে ছবি বিক্রি করতে পারবেন; সেগুলো হচ্ছে ঃ<br /> <br /> 1. iStock Photo<br /> 2. SmugMug<br /> 3. Alamy<br /> 4. Fotolia<br /> 5. Dreamstime<br /> 6. PhotoShelter<br /> 7. Shutterstock</div>

অনলাইনে ফটোবিক্রি করে আয় করুন।

ফটোগ্রাফার হয়ে ইনকাম করুন: যদি আপনি ভাল ফটোগ্রাফার হয়ে থাকেন; তবে আপনার ফটো আপনি বিক্রি করতে পারবেন। অনলাইনে প্রচুর ওয়েবসাইট আছে যেখান...

আরও পড়ুন »

ব্যালিংক বিক্রি করে আয় করুন।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজর‌্যাংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংক, অর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুঁজে পাবে। এজন্য অনেক ওয়েব পাবলিশাররা তার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ব্লগসাইটের শরণাপন্ন হন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgP20ZboYh7aNWrTpCNjtYMpp0BfNsjXMvU-F5Er0eflb2w6yWq4nGauzTQr5_RcxCjRIyPRZkB9pS8PI2Nbvsqobx5XvUqn3tKmYOYZmqPLQ7z5GEN2tiEt9mCEU_c78eTyGBDkdaNiCmT/s1600/images-1.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgP20ZboYh7aNWrTpCNjtYMpp0BfNsjXMvU-F5Er0eflb2w6yWq4nGauzTQr5_RcxCjRIyPRZkB9pS8PI2Nbvsqobx5XvUqn3tKmYOYZmqPLQ7z5GEN2tiEt9mCEU_c78eTyGBDkdaNiCmT/s1600/images-1.jpeg" /></a></div> <br /> <br /> আপনার ব্লগটি জনপ্রিয় হলে আপনি আপনার সাইটে অন্যসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাইটে পোস্ট করেও ব্যাকলিংক পাওয়া যায়। এই কাজটি করা যেতে পারে। সাধারণত একটি ব্যাক লিংকের জন্য ২০/২৫ ডলার চার্জ করতে পারেন। এ কাজটি পেতে যারা ব্যাকলিংক পেতে চায় তাদের কাছে আপনাকে একজন কোয়ালিটি রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাদেরকে হাই পিআর ব্যাকলিংকের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে হবে, বিশেষ করে একটি নতুন ওয়েবসাইটের জন্য এটা কতোটা আবশ্যকীয় তা জানানো জরুরী।</div>

ব্যালিংক বিক্রি করে আয় করুন।

ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজর‌্যাংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় স...

আরও পড়ুন »

ব্লোগ/সাইটে ব্যানার এড থেকে ইনকাম।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> যদি আপনার করা সাইটে ট্রাফিক অনেক বেশি হয়, তাহলে আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি ব্যানার বিজ্ঞাপন বসিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। আপনার ভিজিটর যত বাড়বে, আপনার অ্যাডভারটাইজার অর্থাৎ যে আপনাকে বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন, তিনি আপনাকে বেশি পে করতে উৎসাহিত হবেন। এক্ষেত্রে আপনি ব্যানার বিজ্ঞাপনের জন্য কত টাকা নিবেন সেটি আপনার উপর নির্ভর করবে। সাধারণত একটি ব্লগে ২৫০ বাই ২৫০ পিক্সেল এর ব্যানার অ্যাডের জন্য প্রতি মাসে ৫০ ডলার পাওয়া যেতে পারেন, এটি মোটেই খারাপ নয়। যেসব ব্লগের ট্রাফিক অপেক্ষাকৃত বেশি তারা এর থেকে বেশি চার্জ নির্ধারণ করতে পারেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhp8-PWXWXbRWKpBeOEReF5ieZ-Ext4iddMHK6SluqcIdm6CzZ2L6Hr0lxj37ZWfT4q8lXVOp98Nc4Ra0GGo-MctPzuAv52D2keHQaTyQyjqpK1tFd-cf7NAHoCwFsVRBKzpdVt-n0AVN-a/s1600/images-2.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhp8-PWXWXbRWKpBeOEReF5ieZ-Ext4iddMHK6SluqcIdm6CzZ2L6Hr0lxj37ZWfT4q8lXVOp98Nc4Ra0GGo-MctPzuAv52D2keHQaTyQyjqpK1tFd-cf7NAHoCwFsVRBKzpdVt-n0AVN-a/s1600/images-2.jpeg" /></a></div> <br /> ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এক্ষেত্রে আপনাকে নিজে বিজ্ঞাপন খুঁেজ পেতে হবে। আপনাকে তাদের কাছে আপনার ব্লগে তারা বিজ্ঞাপন দিলে কি কি সুবিধা পাবে এসব নিয়ে একটি প্রোপোজাল লেটার পাঠাতে হবে। আমি নিজেই আমার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শরনাপন্ন হয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে অল্পসংখ্যক আমার প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। তবে আপনার ব্লগটি যদি জনপ্রিয় হয়, আপনি ভালো ট্রাফিক পান তাহলে আপনার ব্লগে ‘‘Advertise Here’’ লিংকটি হোমপেজে রাখতে পারেন। যদি কোনো অ্যাডভারটাইজার রাজি তাহলে তারা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে।</div>

ব্লোগ/সাইটে ব্যানার এড থেকে ইনকাম।

যদি আপনার করা সাইটে ট্রাফিক অনেক বেশি হয়, তাহলে আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি ব্যানার বিজ্ঞাপন বসিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। আপনার ভিজিটর যত বাড়ব...

আরও পড়ুন »

টুইটার থেকে ইনকাম করার সম্পুর্ন নিয়ম।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> টুইটারের আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, আপনার যদি প্রচুর সংখ্যক ফলোয়ার বা অনুসারী থাকে, তাহলে আপনি টুইটার থেকে টাকা আয়েরও ব্যবস্থা করতে পারবেন। অবশ্য কাজটি মোটেই সহজ নয়। শুধু ফলোয়ার থাকলেই হবে না, আপনার থাকতে হবে হিউম্যান ফলোয়ার। অর্থাৎ, বট ফলোয়ার থাকলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে টুইটার থেকে টাকা আয়ের উদ্দেশ্যে সাইন আপ করতে পারবেন ঠিকই, তবে টাকা তেমন একটা আসবে না। কেননা, বট আপনার লিংকে ক্লিক করলেও সে রেজিস্ট্রেশন করবে না।<br /> <br /> যাই হোক, আসুন জেনে নিই ৪টি ওয়েবসাইটের কথা যারা আপনাকে আপনার টুইটার একাউন্ট থেকে টাকা আয়ের ব্যবস্থা করে দিতে পারে।<br /> <br /> Sponsored Tweets<br /> <br /> পাঠকদের মধ্যে কেউ যদি IZEA Inc. এর নাম শুনে থাকেন, তাহলে বুঝতেই পারবেন স্পনসর্ড টুইটস কোম্পানিটির অবস্থান। আইজিয়া ইনকর্পোরেটেড অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে একটি বিশাল মার্কেট ধরে রেখেছে। বেশ কয়েকটি সমৃদ্ধ মার্কেটপ্লেসও রয়েছে এদের। তাই প্রথম যখন আইজিয়া কর্তৃক sponsored tweets এর ঘোষণা দেয়া হয়, তখন মোটামুটি নাড়া পড়ে যায় ইন্টারনেট জগতে।<br /> <br /> স্পনসর্ড টুইটস প্রতিটি সফল আপডেটের জন্য বরাবর ১ ডলার দিয়ে থাকে। তবে আপনি চাইলে যেকোনো সময় এই দাম কমাতে বা বাড়াতে পারবেন। উল্লেখ্য, দাম কম রাখাই ভালো, কেননা এতে করে বিজ্ঞাপনদাতা বেশি পাওয়া যায়। যখনই কোনো বিজ্ঞাপনদাতা আপনার টুইটার স্ট্রিমে বিজ্ঞাপন দিতে চান, আপনাকে তা ইমেইল করে জানানো হয়। আপনি ইচ্ছেমতো তা গ্রহণ বা বর্জন করতে পারবেন। প্রয়োজনে টুইটারের মেসেজটি নিজে নিজে লিখে নিতে পারবেন।<br /> আপনি কোনো বিজ্ঞাপন গ্রহণ করলে তা দশ থেকে পনেরো মিনিটের মধ্যেই আপডেট হবে এবং আপনার একাউন্টে পরবর্তী চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই তার টাকা জমা হবে।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6goWFCzRZVcdM2qDnsLlbNlyO_-aYVhUTOtDOOF1L1TqsusSTnm6zZQvR_H3p_RHlp-9JSkQzRv_65EdiP0esrRmMKvlO2XbbzdxGqVVJnIZjr8hQFzvztcPtR2JBUbJTFGH3QKlNsxA8/s1600/Twitter+dollar.gif" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6goWFCzRZVcdM2qDnsLlbNlyO_-aYVhUTOtDOOF1L1TqsusSTnm6zZQvR_H3p_RHlp-9JSkQzRv_65EdiP0esrRmMKvlO2XbbzdxGqVVJnIZjr8hQFzvztcPtR2JBUbJTFGH3QKlNsxA8/s1600/Twitter+dollar.gif" /></a></div> <br /> <br /> স্পনসর্ড টুইটস আপনাকে পেপালের মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে। সর্বনিম্ন ৫০ ডলার হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। এছাড়াও অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সুবিধাতো রয়েছেই।<br /> <br /> ad.ly<br /> <br /> ad.ly হঠাৎ করেই বেশ নাড়া ফেলে দিয়েছে ইন্টারনেট জগতে। এটি প্রায় নতুন একটি টুইটার অ্যাডভার্টাইজিং কোম্পানি। এদের কনসেপ্টও কিছুটা ভিন্ন। এরা আপনাকে সপ্তাহব্যাপী ক্যামপেইন অফার করবে। অর্থাৎ, টানা এক সপ্তাহের জন্য আপনি টাকা পেয়ে যাবেন যার বিনিময়ে প্রতিদিন আপনার একাউন্ট থেকে একটি করে স্ট্যাটাস আপডেট করা হবে। এক্ষেত্রে সপ্তাহব্যাপী ক্যামপেইনের জন্য কত টাকা নিবেন তা আপনাকেই নির্ধারণ করতে হবে। তবে ভয়ের কোনো কারণ নেই। আপনি যদি বুঝতে না পারেন কত টাকা অফার করা উচিৎ, ad.ly আপনাকে সাহায্য করবে।<br /> <br /> ad.ly-এ রেজিস্ট্রেশন করে আপনাকে সুযোগ এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণত প্রচুর সংখ্যক সক্রিয় ফলোয়ার না থাকলে এই কোম্পানি থেকে বিজ্ঞাপনদাতা পাওয়া যায় না। যদি আপনি পেয়ে যান, সেক্ষেত্রে আপনি তা গ্রহণ করতে পারবেন। গ্রহণ করার সময়ই আপনাকে নির্ধারণ করে দিতে হবে উইকলি ক্যামপেইনে আপনি কত দাবি করবেন। সেই মূল্য বিজ্ঞাপনদাতার কাছে যাবে এবং তারা যদি সম্মতি দেন, তাহলেই আপনার টুইটার একাউন্টে টানা ৭ দিন প্রতিদিন একটি করে স্পনসর্ড টুইট আপডেট হতে থাকবে।<br /> ad.ly এর ওয়েবসাইট ঘেঁটে কত টাকা আয় হলে তা উঠানো যায় এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে থাকে কোম্পানিটি।<br /> <br /> be-a-magpie<br /> <br /> be-a-magpieসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একাউন্টের অ্যাকসেস দিয়ে দিতে হবে এই সাইটটিকে। একসেস না দিলেও চলবে তবে একসেস দিয়ে দেয়াটাই ভালো। এর ফলে আপনাকে যখনই কোনো বিজ্ঞাপনদাতা sponsored tweet দিতে আগ্রহী হবে, তখনই বি-এ-ম্যাগপাই এটিকে লাইনে দাঁড় করিয়ে দিবে এবং সময়মতো আপডেট করে দিবে। উল্লেখ্য, আপনি চাইলে অবশ্যই প্রতিটি স্পনসর্ড টুইট আপডেট হওয়ার আগে দেখে নিতে পারবেন। এছাড়াও কতটি টুইটের বিপরীতে একটি করে স্পনসর্ড টুইট আপডেট হবে, তাও সিলেক্ট করে দিতে পারবেন আপনি। ন্যূনতম ৫টি আপডেট/১টি স্পনসর্ড টুইট হচ্ছে ratio।<br /> বি-এ-ম্যাগপাই-এ তিন ধরনের স্পনসর্ড টুইট থাকে। পে-পার-ভিউ, পে-পার-ক্লিক এবং পে-পার-অ্যাকশন। নাম শুনেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কোন ধরনের টুইটের কী কাজ। আপনি এগুলোর যেকোনো একটি সিলেক্ট করে রাখতে পারেন অথবা সবগুলোকেই allow করে রাখতে পারেন। পছন্দ আপনার। বি-এ-ম্যাগপাই আপনাকে পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করবে। এ জন্য আপনার ন্যূনতম ব্যালেন্স হতে হবে ৫০ ডলার। আপনি আপনার ব্যালেন্স দিয়ে প্রয়োজনে বি-এ-ম্যাগপাই নেটওয়ার্কে অ্যাডভার্টাইজিংয়ের কাজেও লেগে যেতে পারেন। এছাড়াও রেফারাল অপশন তো রয়েছেই।<br /> <br /> RevTwt<br /> <br /> www.revtwt.com অনেকটা বি-এ-ম্যাগপাই-এর মতোই। প্রতিটি ভ্যালিড ক্লিকের জন্য রেভিনিউ টুইট দিয়ে থাকে ০.০৪ ডলার থেকে ০.২০ ডলার। বিজ্ঞাপনী টুইট আপডেট হওয়ার আগে চাইলে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার ড্যাশবোর্ড থেকে। এছাড়াও ইচ্ছে করলে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতেও বিজ্ঞাপনী টুইট পাওয়ামাত্র আপডেট করতে পারবেন আপনি।<br /> রেভিনিউ টুইট পেপালের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করে থাকে। আপনার ব্যালেন্স ন্যূনতম ২০ ডলার হলেই আপনি টাকা পেয়ে যাবেন। এছাড়া চেকের মাধ্যমেও টাকা দিয়ে থাকে রেভিনিউ টুইট। সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার ব্যালেন্স ১০০ ডলার হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।<br /> <br /> লক্ষ্যণীয়<br /> <br /> টুইটার থেকে আয়ের ব্যাপারটি এখনও প্রায় নতুন। যেহেতু বাংলাদেশে এখনো টুইটার ততোটা জনপ্রিয়তা পায়নি, তাই প্রাথমিক দৃষ্টিতে এটিকে স্বপ্নের মতোই মনে হতে পারে। টুইটার থেকে বড় অংকের টাকা আয় করা সম্ভব। আমেরিকান সেলিব্রেটি Kim Kardashian তার প্রতিটি টুইট এর মাধ্যমে ad.ly থেকে $10,000 পান। তবে এটাকে আপনি অপ্রত্যাশিত আয় বলে ধরে রাখতে পারেন। কারন Kim Kardashian এর যেখানে ২০ লাখ এর বেশি ফলোয়ারস রয়েছে, সেখানে কয়েকশো ফলোয়ার্স দিয়ে আয় করার চিন্তাটা বোকামি। তবে ধীরে ধীরে বিপুল সংখ্যক সক্রিয় ফলোয়ার পেলে আপনিও আয় করতে পারেন টুইটার থেকে।<br /> <br /> <br /> <br /> ক্রেডিট ঃ আমিনুল ইসলাম সজীব, লিঙ্ক ঃ www.bigganprojukti.com/post-id/503</div>

টুইটার থেকে ইনকাম করার সম্পুর্ন নিয়ম।

টুইটারের আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে, আপনার যদি প্রচুর সংখ্যক ফলোয়ার বা অনুসারী থাকে, তাহলে আপনি টুইটার থেকে টাকা আয়েরও ব্যবস্থা করতে পারবে...

আরও পড়ুন »

আর্টিকেল লিখে আয়!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ডটকমের পাশাপাশি আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করা যায়। জনপ্রিয় এই মার্কেটপ্লেস ছাড়াও আরও কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেগুলো আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করা যায়। এই রকম না জানি তিনটি ওয়েবসাইট সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।<br> <br> <br> স্কুইডু (Squidoo.com)<br> <br> পেইজ ও আর্টিকেল প্রকাশ করার ক্ষেত্রে এটি একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। বিভিন্ন ধরণের আর্টিকেল লিখে এই ওয়েবসাইট থেকে আয় করা যায়। এটার একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্লাটফর্মও রয়েছে, যার মাধ্যমে কনটেন্টগুলো লাখ লাখ মানুষের কাছে শেয়ার করা যায়। যখনই কোনো ব্যবহারকারীর লেখা জনপ্রিয় হতে শুরু করবে তখনই আয় শুরু হবে<br> <br> <br> ই-কপিরাইটার্স (ecopywriters.com)<br> <br> অনলাইনে লেখালেখি করে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ই-কপিরাইটার্স। মূলত যারা কনটেন্ট রাইটিংয়ে দক্ষ তাদের জন্যই এই ওয়েবসাইটটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে। এটি অন্যান্য ওয়েবসাইটের তুলনায় বেশি পে করে থাকে।<br> <br> ট্রিওন্ড (triond.com)<br> <br> কনটেন্ট লিখে আয় করার সবচেয়ে পুরাতন ও সুপরিচিত ওয়েবসাইট হলো ট্রিওন্ড। ভালোমানেন কনটেন্ট হলে এই ওয়েবসাইটে দ্রুত সেটি প্রকাশ করা হয়। এটিও জনপ্রিয়তার ভিত্তিকে লেখককে পে করে থাকে।<br> <br> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjVXVBZa5y_h2ShwOuJxOnBtYVK4w_K5ak9xlbkYVipKKRtFtB6Om_q_DrR1x163T2XmIEygANIsJjvlMNfP4Wb8jF2ks1ZSL-w7jm8qtnmTvV-WuzSm1D-PFTcsXeNK5ojthTNpzmIr937/s1600/9k%253D.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="150" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjVXVBZa5y_h2ShwOuJxOnBtYVK4w_K5ak9xlbkYVipKKRtFtB6Om_q_DrR1x163T2XmIEygANIsJjvlMNfP4Wb8jF2ks1ZSL-w7jm8qtnmTvV-WuzSm1D-PFTcsXeNK5ojthTNpzmIr937/s320/9k%253D.jpeg" width="320"></a></div> <br> এছাড়া লেখালেখির কাজটা একটি শিল্পিক কাজ। অনেক ধৈর্য এবং সময় নিয়ে করতে হয়। তাই হয়ত অনেক টপিক ভুলে যেতে পারেন লেখালেখি করতে গিয়ে।তবে ভালোভাবে ও সহজে কাজ করতে চাইলে দক্ষতার পাশাপাশি টুলসের ব্যবহার জানাও জরুরী। টুলস একদিকে যেমন বিভিন্ন তথ্যের উৎস, তেমনিভাবে কাজের ক্ষেত্রে অনেক সহায়ক। আর্টিকেল রাইটার কিংবা ফ্রিল্যান্স রাইটারদের জন্য সহায়ক এমনই অনেক টুলস রয়েছে। যেমন: রাইটিং ডটকম, গুগল ক্যালেন্ডার, এভারনোট ইত্যাদি।<br> <br> ক্রেডিট ঃ তুসিন আহমেদ, লিঙ্কঃ http://www.bigganprojukti.com/post-id/38701</div>

আর্টিকেল লিখে আয়!

ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ডটকমের পাশাপাশি আরও অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আর্টিকেল লিখে ভালো আয় করা যায়। জনপ্রিয় এই মার্কেটপ্লেস ...

আরও পড়ুন »

অনলাইনে আয়ের ২৫টি উপায়!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> আইটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ । সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই সঠিকভাবে শুরু করতে পারেন না । যারা নতুনভাবে ফ্রি-ল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই পোষ্টটি।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGpu21vKIBIzJF6UbEoyPZL2C20xqx0da-v5uwRTdZqrvShXjRSQDebz0pNTO9MHilrtlWCL-TN006Gz7M6dJ6lK_0drh6K7oPjoENGGErBGC2tukHfeamW3hGMiXjmkG2-XZcvFA7Q2f3/s1600/images-3.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGpu21vKIBIzJF6UbEoyPZL2C20xqx0da-v5uwRTdZqrvShXjRSQDebz0pNTO9MHilrtlWCL-TN006Gz7M6dJ6lK_0drh6K7oPjoENGGErBGC2tukHfeamW3hGMiXjmkG2-XZcvFA7Q2f3/s1600/images-3.jpeg" /></a></div> <br /> <br /> ১. একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরী করুন এবং অ্যাডভার্টাইজিং নেটওয়ার্ক যেমন গুগল অ্যাডসেন্স বা ক্রয়বিক্রয়(buysell) অ্যাড এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন। আপনি চাইল গুগল ডাবলক্লিক এর মাধ্যমেও সরাসরি আয় করতে পারেন।<br /> <br /> ২.মেইলচিম্পের মাধ্যমে ইমেইল নিউসলেটার সেল করে আয় করতে পারেন। স্পন্সর বা সাবস্ক্রাইবার খুজে বের করতে হবে । যেখানে ভিজিটররা নিউসলেটার পাওয়ার জন্য টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করবে। HackerNewletter, NowIKnow এবং Launch.co এই ধরনের কাজের ভাল উদাহরণ হতে পারে।<br /> <br /> ৩. নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলুন এবং ইউটিউবের পার্টনার হয়ে যান। আপনি Oneload সাইটটি ব্যবহার করে আপনার ভিডিওটি অনেক সাইটে ছড়িয়ে দিতে পারেন।<br /> <br /> ৪. সৃজনশীল কিছু তৈরী করুন যেমন হ্যান্ডবেগ জুয়েলারি পেইন্টিং বা কুটিরশিল্প ইত্যাদি এবং তা বিক্রয় করতে পারেন ইটসি, আর্টফায়ার বা ই-বে তে বিক্রয় করতে পারেন।<br /> <br /> ৫.টি-শার্টের ডিজাইন করুন এবং থ্রেডলেস, জাজে বা ক্যাফেপ্রেস এ রাখুন। আর বিক্রয় করুন।<br /> <br /> ৬.নিজের অনলাইন স্টোর তৈরী করুন তা নিজস্ব ডোমেইন বা সপিফাই (shopify),স্কয়ার (লিংক: http://www.squarespace.com )স্পেস এ হতে পারে। যেকোন বস্তু খাবার থেকে শুরু করে ডিজিটাল পণ্য সবই সেল করতে পারেন।<br /> <br /> ৭.যে কোন বিষয়ের উপর বই লিখুন। তা কিন্ডেল স্টোর , গুগল, বা আইবুক এ প্রকাশ করুন। আপনি চাইলে ই বুক হিসাবে অন্য রিটেইলার দের কাছে ও বিক্রয় করতে পারেন। অন্য রিটেইলার বিক্রয়ের জন্য স্মাশউড ( Smashwoods )বা বুকবেবি (BookBaby) ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <br /> ৮. ইউডেমি Udemy বা স্কিল শেয়ারের SkillShare শিক্ষক হিসাবে যোগদান করুন আপনার প্রিয় বিষয় নিয়ে টিউটোরিয়াল তৈরী করুন। গিটার থেকে শুরু করে সাহিত্য ইয়োগা থেকে বিদেশী ভাষা যেকোন কিছু আপনি আন্তর্জাতিকভাবে শেখাতে পারেন।<br /> <br /> ৯. কোডিং শিখুন । গুরু Guru , ই-ল্যান্স eLance , আপওয়ার্ক , বি-ল্যান্সার এর মত মার্কেট প্লেস এ সফট্‌ওয়ার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে কাজ করুন।<br /> <br /> ১০. ভার্চুয়াল অফিস অ্যাসিস্টেন্ট হিসাবে প্রশাসনিক বা টেকনিক্যাল কাজে দুরবর্তী সহায়তা করতে পারেন। এক্ষেত্রে ই-ল্যান্স, টাস্কর‌্যাবিট TaskRabbit বা আপওয়ার্ক এ প্রচুর কাজ পাবেন।<br /> <br /> ১১.স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসাবে যেমন কোন ব্রাউজার এর এক্সটেনশন প্লাগিন,মোবাইল অ্যাপস (অ্যান্ড্রয়েড বা আইফোন) তৈরী করে আয় করুন । এক্ষেত্রে কোডকেনিওন CodeCanyon , চুপা Chupa বা বিনপ্রেস BinPress এ আপনার কোডটি বিক্রয় করে আয় করতে পারেন।<br /> <br /> ১২. খুব সাধারণ কম্পিউটার জব যেমন ডাটা এন্ট্রি জব, ট্রান্সক্রাবিং কিংবা ভিজিটিং কার্ড তৈরী করে আয় করতে পারেন। এজন্য মেকানিক্যাল টার্ক Mechanical Turk ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <br /> ১৩. সৃজনশীল কাজ যেমন লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন অন্যান্য মার্কেটিং এর উপাদানগুলো তৈরী করে অনলাইনে আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ৯৯ডিজাইন 99Designs , ক্রাউডস্প্রিং CrowdSpring , ডিজাইনক্রাউডের DesignCrowd মত সাইটগুলো থেকে আয় করা যায়।<br /> <br /> ১৪. আপনার কি ভাল কন্ঠ আছে। আপনার যদি ইংরেজীতে জড়তা না থেকে থাকে তবে উমানো, ভয়েসবানী VoiceBunny , ভয়েস১২৩ Voice123 ভয়েস আর্টিষ্ট হিসাবে কাজ করে আয় করতে পারেন।<br /> <br /> ১৫.অনেকেই আছেন যারা ভাল গান করেন। আপনি যদি ভাল গান করে থাকেন অ্যামাজন এমপিথ্রি, আইটিউন , প্যান্ডোরা,স্পটিফাই এর গান গুলো বিক্রয় করতে পারেন। এজন্য ডিস্ট্রোকিড DistroKid , টিউনকোর Tunecore, লাউডার এফএম loudr.fm বা সিডিবেবির CDBaby সাহায্য নিতে পারেন। আপনি চাইলে সরাসরি আপনার অডিও ফাইল গুলো অডিও জংগল AudioJungle, পন্ড৫ Pond5 বিক্রয় করতে পারেন।<br /> <br /> ১৬. অ্যামাজন Amazon বা অন্যান্য অনলাইন স্টোরের অ্যাফিলিয়েটর হিসাবে অনেক ভাল আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ভিজিলিংক Vigilink, শেয়ারএসেল ShareASale, কমিশন জাংশন CJ বা লিংক শেয়ার LinkShare এর মত সাইটগুলো অনেকভাল কাজ করে।<br /> <br /> ১৭. অনলাইনে টিউশন এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। যেখানে অনলাইনে ক্লাস নেওয়া,ছাত্রছাত্রীদের সাহায্য করার কাজ পাওয়া যায়।টিউটর ডট কম Tutor.com, ইন্টাএডু InstaEdu, টিউটোরিয়াল ভিসা TutorVista এর মত সাইটে খুব সহজেই অনলাইন শিক্ষক হওয়ার আবেদন করে অনলাইনে টিউশন করতে পারেন।<br /> ১৮. বিদেশীদের জন্য বাসা ভাড়া দিয়েও আয় করা যায়। আপনার ঘরে যদি খালি জায়গা থাকে তাহলে আপনার কি কি জিনিসপত্র আছে আজই লিষ্ট তৈরী করে ফেলুন। এয়ারবিএনবি Airbnb কুসসার্ফিং Couchsurfing আপনাকে সাহায্য্ করবে।<br /> <br /> ১৯.আপনি কি ফটোগ্রাফি করেন,আপনার ফটোগ্রাফি যদি ভাল হয় তবে ক্রিয়েটিভ মার্কেট Creative Market ,ফটোদুন PhotoDune, আইস্টকফটো iStockPhoto , ইমেজ এম্বেডেড ImgEmbed এ আপনার তোলা ছবি গুলো বিক্রয় করতে পারেন।<br /> <br /> ২০. পুরোনো অব্যবহৃত জিনিসপত্র,শিশুদের খেলনা, দুর্লভ বই বা অতি প্রাচীন বা শখের বস্তুগুলো খুব সহজে বিক্রয় করতে পারেন ইবে, ক্রেগলিষ্ট,বিক্রয় ডট কম, কিংবা সেলবাজার এর মত সাইটে বিক্রয় করতে পারেন।<br /> <br /> ২১. আপনি একজন ওয়েবসাইট ব্যবহার কারী হিসাবেও আয় করতে পারেন। যে কোন ওয়েবসাইট টেষ্ট করুন, সুন্দর রিভিউ লিখুন একজন ব্যবহারকারী হিসাবে সাইটের সুবিধা অসুবিধাগুলো লিখে আয় করুন। ইউজারটেস্টার UserTesting সাহটের সাহায্যে আয করুন।<br /> <br /> ২২.আপনি হয়ত বিভিন্ন সময় আপনার বন্ধু বান্ধবদের টেকনোলজির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সাহায্য করেছেন। তাহলে অনলাইনে কেন নয় ? স্কাইপে স্ক্রিন শেয়ার, বা গুগল ক্রোমের দুরবর্তী স্ক্রিন শেয়ারের মাধ্যমে টেকনোলোজি সাপোর্ট দিয়ে খুব সহজে আয় করতে পারেন।<br /> <br /> ২৩.ফিভার Fiverr ও পিপলস পার আওয়ার PeoplePerHour এ অ্যাকাউন্ট করুন । এখানে সারা বিশ্বের অনেক বায়াররা বিভিন্ন ধরনের কাজ দিয়ে থাকে। এখানে অনুবাদের কাজ থেকে শুরু করে গ্রাফিক্স ডিজাইন এসইও এবং অন্যান্য কাজ পাওয়া যায়।<br /> <br /> ২৪.আপনি আপনার ওয়েবসাইট পুন বিক্রয় করেও আয় করতে পারেন। ফ্লিপপা Flippa , গো-ড্যাডি অকশন GoDaddy Auctions , সিডো Sedo ইত্যাদি সাইটে আপনি আপনার ওয়েবসাইট পুনরায় বিক্রয় করতে পারেন ।<br /> <br /> ২৫. সর্বশেষ আপনি অনলাইন ব্যতীত অফলাইনে যেসকল ব্যবসার কথা চিন্তা করতে পারেন সবই অনলাইনে প্রয়োগ করা সম্ভব।<br /> <br /> ক্রেডিট ঃ আবদুল আ্উয়াল, লিঙ্কঃ http://www.itshikkha.com/</div>

অনলাইনে আয়ের ২৫টি উপায়!

আইটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং ...

আরও পড়ুন »

অনলাইনে কাজ করার প্লাটফর্ম!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ওডেস্কঃ<br /> <br /> ওডেস্ক ডট কম (oDesk.Com) বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট (Freelancing Sites)। এখানে ঘন্টাপ্রতি এবং ফিড প্রাইস এ দুধরণের কাজ পাওয়া যায়। কাজের পেমেন্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয় ঘন্টাপ্রতি কাজ করলে। আর ফিড প্রাইসে অর্থপ্রাপ্তি নির্ভর করে আপনার নিয়োগকারীর উপর। নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সবাই ওডেস্কের ঘন্টাপ্রতি কাজ রেকমেন্ড করেন।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZszGVz8VkCD6pO9Vf9MvooZ1oclA4doCTT5q8-dfCi4drxuBB_T8BcOT456kquVeRjpI4fTAO-aonyQSkUL50vw-7r0oWpNaX2pYTcb0PNqVi27W7prSAshNDJX69oOlwRL5YZf_PVoqh/s1600/2Q%253D%253D.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiZszGVz8VkCD6pO9Vf9MvooZ1oclA4doCTT5q8-dfCi4drxuBB_T8BcOT456kquVeRjpI4fTAO-aonyQSkUL50vw-7r0oWpNaX2pYTcb0PNqVi27W7prSAshNDJX69oOlwRL5YZf_PVoqh/s1600/2Q%253D%253D.jpeg" /></a></div> <br /> ফ্রিল্যান্সারঃ<br /> <br /> অনলাইনের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সার ডট কম (Freelancer.Com)। প্রতিষ্ঠানটি একদম শুরু থেকেই নানারকম প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে, আর এ প্রতিযোগিতার কারণেই হয়ত প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনে থাকবেন আপনারা। সর্বশেষ এসইও অ্যান্ড রাইটিং প্রতিযোগিতায় ওয়ার্ল্ড চ্যা¤িপয়ন হয় বাংলাদেশি ডেভসটিম লিমিটেড। এই সাইটটিতে সব কাজই ফিড প্রাইস নির্ভর। ঘন্টাপ্রতি কাজের কোন সিস্টেম এখনো চালু হয়নি। এদের বিভিন্ন মেম্বারশীপ সিস্টেম আছে যেটার মাধ্যমে আপনি টাকা খরচ করে বাড়তি সুবিধা ভোগ করতে পারেন।<br /> <br /> ইল্যান্সঃ<br /> <br /> ওডেস্ক এর মত ইল্যান্স ডট কম(Elance.Com) আরেকটা জনপ্রিয় সাইট এবং এটাও ঘন্টাপ্রতি কাজে পেমেন্ট এর নিশ্চয়তা দেয়। বাড়তি সুবিধা হলো ফিড প্রাইজের কাজের ক্ষেত্রেও এরা পেমেন্ট গ্যরান্টি সুবিধা দেয় যেটাকে এস্ক্রো বলে। এখানেও ফ্রিল্যান্সারের মত মেম্বারশিপ সিস্টেম আছে।<br /> <br /> গুরু ঃ<br /> <br /> আমাদের বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে উপরের তিনটা কো¤পানি ই বেশি জনপ্রিয়। এদিক থেকে গুরু ডট কম (guru.com) খুব একটা জনপ্রিয় নয়। তবে যেহেতু এখানে লোকজনও কম, সুতরাং নতুনরা চাইলে এখানে একবার চেষ্টা করে দেখতে পারেন! তবে নতুন করে এটাতে ঘন্টাপ্রতি কাজের সিস্টেম চালু করা হয়েছে যেখানে পেমেন্ট নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। এছাড়াও আরো আছে, জুমলা ল্যান্সার এবং ফ্রিল্যান্সার সুইচ ইত্যাদি সাইটেও মোটামুটি ভাল মানের কাজ পাওয়া যায়।<br /> <br /> ক্রেডিট ঃ মাসুম রানা।</div>

অনলাইনে কাজ করার প্লাটফর্ম!

ওডেস্কঃ ওডেস্ক ডট কম (oDesk.Com) বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট (Freelancing Sites)। এখানে ঘন্টাপ্রতি এবং ফিড প্রাইস এ দুধর...

আরও পড়ুন »

ফ্রীল্যান্সিং কী?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> শিক্ষাজীবন শেষে নিজের পেশা বেছে নিতে হয়। ব্যক্তিজীবন, পরিবার আর পেশাজীবনের সবচেয়ে ভাল সমন্বয়কেই ভাল থাকা বলে মনে করি আমি। এই ভাল থাকার জন্য প্রধানত যে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন তা হচ্ছে- স্বাধীনতা, স্বাচ্ছন্দ এবং পর্যাপ্ত আয়। চলুন দেখি ফ্রিল্যান্স-আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কতটুকু সুবিধা এ ক্ষেত্রগুলোতে পেতে পারি।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNaTEd17-CrhEs8JDW8f4le9eyfflLLKrDmY3uKYxwPYYp7yS1ppvVpe2C4RxSMIrdKBneF-oL6wrsbs2hNrXqRkCaNv2rJ98D6t6815luMK2XyZoXF_PASizyrSjVlorc5LiAnIniSZv_/s1600/images-4.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNaTEd17-CrhEs8JDW8f4le9eyfflLLKrDmY3uKYxwPYYp7yS1ppvVpe2C4RxSMIrdKBneF-oL6wrsbs2hNrXqRkCaNv2rJ98D6t6815luMK2XyZoXF_PASizyrSjVlorc5LiAnIniSZv_/s1600/images-4.jpeg" /></a></div> <br /> ১. আপনি সিদ্ধান্ত নেবেন আপনি কখন কাজ করবেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- আমি প্রতিদিন কাজ করি রাত এগারোটা থেকে সকাল ছয়টা, দুপুর পর্যন্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজ করে দুপুর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ঘুমাই। এভাবে কাজ করতে আমাকে কেউ বাধ্য করেনি। আমার কাছে এই শিডিউলটা সুবিধাজনক মনে হয় তাই এভাবে করি। কোনদিন ইচ্ছা হলো আজ রাতে কাজ করবো না, অন্য সময়ে করবো, তাতেও কেউ নিষেধ করবে না। কিন্তু আগের ৯ বছরের কর্মজীবেন আমি কখনো ভাবতে পারিনি অফিসে বস্কে বলবো আজ আমি সকালে অফিসে না গিয়ে সন্ধ্যায় যাব বা দুদিন অফিসে না গিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেবো!<br /> <br /> ২. আপনিই সিদ্ধান্ত নেবেন কোথায় বসে কাজ করবেন। এক্ষেত্রেও আমার নিজের কথা বলা যায়। আমার পার্সোনাল ডেস্কটা আমার বেডরুমেই। আপনি কোন চাকরি করেন কিংবা অন্য কোন ব্যবসা করেন, বেড়াতে ইচ্ছা হলেই আপনি বেড়াতে যেতে পারবেন না। যদি চাকরী হয় তাহলে ছুটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে, ব্যবসা হলে আপনার প্রতিষ্ঠান ফেলে যেতে হবে। এরকম ভ্যাগাবন্ড ফ্যামিলি তৈরি তো দূরের কথা, এমন কিছু স্বপ্ন দেখতেও দ্বিধা হবে! এরা সবাই বছরের পর বছর দেশে বিদেশে বেড়াচ্ছে। কিন্তু এদের কাজ থেমে থাকে না। এরা যেখানে যায় এদের অফিসও সেখানে। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার ল্যাপটপ আর একটা ছোট্ট ট্রাভেল ব্যাগই যথেষ্ট। আপনাকে অফিসে যেতে হবে না, বরং অফিসই আপনার সাথে যাবে। কাজের জন্য আর কতটা স্বাধীনতা চান?<br /> <br /> ৩. লোকাল বিজনেসের সাথে এটার সবচেয়ে বড় পার্থক্য হচ্ছে, এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসাক্ষেত্র বিশ্বব্যাপি। ফলে গ্রাহকসংখ্যা বহুগুণ বেশি। এজন্য কাজেরও কোন অভাব নেই। এখানে আপনি সার্ভিস প্রোভাইডার এবং আপনিই সিদ্ধান্ত নেবেন কাকে আপনার সার্ভিস প্রোভাইড করবেন আর কাকে না। ধরা যাক, আপনি কোন একটা শহরে একটা দোকান দিয়েছেন। ব্যবসা বেশ ভালই চলছে, কিন্তু আপনার শহরে হঠাৎ কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে হয়তো বেশ কিছুদিনের জন্য আপনার ব্যবসায় মন্দা শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা শুধু আপনার শহরকেন্দ্রিক নয়, তাই ঝুঁকিও কম। যেমন- আমার একজন ক্লায়েন্ট নিউ জার্সিতে থাকেন। কিছুদিন আগে হ্যারিকেন স্যান্ডিতে তাঁর এলাকা তছনছ হয়ে গেছে। এরকম অবস্থায় তাঁর কাজও হুট করে কিছুদিনের জন্য স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আমার অন্যান্য শহরের বা অন্যান্য দেশের ক্লায়েন্টদের কাজ ঠিকই চলেছে।<br /> <br /> ফ্রিল্যান্সিংয়ের মানে এই নয় যে আপনাকে সারাজীবন একা একাই কাজ করতে হবে। আমি নিজেও একা কাজ করি না। আমাদেরও অফিস আছে। তবে সেটাও ভার্চুয়াল অফিস। ক্রিয়েটিভ এলিয়েন্সের কে কোথায় বসে কাজ করলো সেটা নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। কাজ ঠিকঠাক হলেই হলো। আমাদের প্রতিষ্ঠানের হয়ে বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন এবং চেক প্রজাতন্ত্রের ১৪ জন ছেলেমেয়ে যার সুবিধামত জায়গায় বসে নিয়মিত কাজ করছে এটা ভাবতেও ভাল লাগে। আমরা চাই যে জায়গাটিতে বসে আমাদের এমপ্লয়িরা যেখানে সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দে কাজ করতে পারেন, যেভাবে এবং যে পোষাকে ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে সেভাবে বসেই কাজ করুক। মুদি দোকান থেকে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, চাকুরিতে কোথাও এটা কল্পনাও করা যায় না।<br /> <br /> ৪. আপনি কতটা আয় করতে চান? কথাটা আপাতদৃষ্টিতে হাস্যকর মনে হবে। যেখানে দেশে সর্বোচ্চ শিক্ষাস্তর শেষ করার পরও কয়েক লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয় একটা চাকরীর আশায়, তারপরও চাকরীটা হবে কিনা এটার নিশ্চয়তা আপনাকে কেউ দিতে পারে না। সেখানে উল্টো কেউ যদি আপনাকে জিজ্ঞাসা করে কোন ঘুষ ছাড়াই নিজের যোগ্যতায় আপনি প্রতি মাসে কি পরিমাণ আয় করতে চান! তাহলে হাসি আসতেই পারে। কিন্তু কথাটা মোটেও হাসির নয়। আপনার যোগ্যতা এবং দক্ষতার উপরেই নির্ভর করবে আপনি কতটা আয় করবেন। আর আপনি যখন আন্তর্জাতিক বাজারে কাজ করবেন, স্বাভাবিকভাবেই আপনার কাজের দাম স্থানীয় বাজারের চাইতে কয়েকগুণ বেশি হবে।<br /> <br /> ক্রেডিটঃ মামুন সৃজন।</div>

ফ্রীল্যান্সিং কী?

শিক্ষাজীবন শেষে নিজের পেশা বেছে নিতে হয়। ব্যক্তিজীবন, পরিবার আর পেশাজীবনের সবচেয়ে ভাল সমন্বয়কেই ভাল থাকা বলে মনে করি আমি। এই ভাল থাকার জ...

আরও পড়ুন »

আউটসোর্সিং কী?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> ইদানিং বাংলাদেশে খুব বেশি মাতামাতি হচ্ছে আউটসোর্সিং (Outsourcing) নিয়ে। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করার পায়তারায় মত্ত আছে একটি শ্রেনী। অনলাইনে আয় করার এইসব বাহারি বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে প্রতারিতও হচ্ছেন অনেকে। অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয় দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন।<br /> <br /> যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ইন-হাউজ না করে বাইরের কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন তখন তাঁকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়ে থাকে।<br /> <br /> বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে সেটা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের আউটসোর্সিং। ব্যবসায়িকভাবে আউটসোর্সিং সার্ভিসের শিল্পটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। এটা ঠিক আউটসোর্সিং সার্ভিস দেয় এমন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে এবং দিন দিন এটি বাড়ছে। অনেকের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ শুরু করে উদ্যোক্তা হবার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে, এটি সত্যিই আশা ব্যঞ্জক।<br /> <br /> ক্রেডিটঃ হেলালুজ্জামান অয়ন</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiv3vV1f_wuwdaEoLqeGjLqxWiZJl7t8wJKKe6weXaBF-CkfhIq9ojcdQkfniMaGftXB3X4aXBQdADxwZoPneBr9V3yyffvLrzW59vuPqftgWtek4rKdKNI6UBnqQ_Nrm6Ok6tdfB-4ccbY/s1600/outsourcing-accounting-with-BOSS-what-we-do.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiv3vV1f_wuwdaEoLqeGjLqxWiZJl7t8wJKKe6weXaBF-CkfhIq9ojcdQkfniMaGftXB3X4aXBQdADxwZoPneBr9V3yyffvLrzW59vuPqftgWtek4rKdKNI6UBnqQ_Nrm6Ok6tdfB-4ccbY/s640/outsourcing-accounting-with-BOSS-what-we-do.png"> </a> </div>

আউটসোর্সিং কী?

ইদানিং বাংলাদেশে খুব বেশি মাতামাতি হচ্ছে আউটসোর্সিং (Outsourcing) নিয়ে। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে আক...

আরও পড়ুন »

আউটসোর্সিং করে টাকা আনার উপায়?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> মার্কেটপ্লেসে যোগ দিলেন, কাজ পেলেন এবং সেটি স¤পূর্ণ করে সাবমিটও করলেন। এবার আপনার আয় ঘরে আনবেন কিভাবে (Money Withdrawal Process)? ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো কি কি মেথড সাপোর্ট করে সেটা দেখার আগে আমাদের দেখতে হবে আমাদের দেশে বা আমাদের ব্যাংকগুলো কি কি পেমেন্ট মেথড সাপোর্ট করে। যেমন ওডেস্ক এর কথাই ধরি, এখানে মাস্টার কার্ড, পেপাল, স্ক্রিল বা মানিবুকার এবং ডাইরেক্ট ব্যাংক ট্রান্সফার সাপোর্ট করে। এদের মধ্যে পেপাল বাংলাদেশে এখনো চালু হয়নি। তাই বাকি তিনটির যেকোন একটির মাধ্যমেই আপনাকে অর্থ উত্তোলন করতে হবে।<br /> <br /> ১. স্ক্রিল বা মানিবুকারঃ<br /> <br /> স্ক্রিল (Scrill or Moneybookers)শুরু থেকেই নিরাপত্তার ব্যাপারে অত্যন্ত কঠোর এবং সব দিক দিয়েই ঝামেলবিহীন অর্থ উত্তোলন মাধ্যম। এ মাধ্যম দিয়ে অর্থ উত্তোলন করার জন্য আপনাকে ংশৎরষষ.পড়স থেকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, নামের জায়গায় আপনার সার্টিফিকেট নাম ব্যবহার করবেন। কারণ পরে ভেরিফাই করতে হবে ব্যাংকে টাকা তোলার আগে।<br /> <br /> কারেন্সি সিলেকশনের জায়গায় ইউএস ডলার ব্যবহার করবেন। অ্যাকাউন্ট তৈরি শেষে এবার ভেরিফাই করার পালা। স্ক্রিল থেকে ভেরিফিকেশন রিকোয়েস্ট পাঠানোর পরে আপনাকে মানিবুকার চিঠি পাঠাবে ঠিকানা ভেরিফাই করার জন্য। চিঠি আসতে ২৫ দিন থেকে একমাস এর মত সময় লাগে। চিঠিতে গোপন কোড লেখা থাকে, সেটি মানিবুকারের নির্দিষ্ট বে ইনপুট করলেই ঠিকানা ভেরিফাইড হয়ে যাবে। এবার ব্যাংক ভেরিফাই করতে হবে। ওডেস্ক, ইল্যান্স বা অন্য কোন ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে স্ক্রিল এ পেমেন্ট সেন্ড করার পরে তা স্ক্রিল থেকে ব্যাংক এ পাঠাতে হবে। আপনি স্ক্রিল এর প্রোফাইল অপশন এ গিয়ে ব্যাংক এর সুইফট কোড এবং অ্যাকাউন্ট নাম্বার সঠিকভাবে দিলেই ব্যাংকে জমা হয়ে যাবে। এবার কাজ হল স্ক্রিল থেকে অল্প কিছু পরিমাণ ডলার (১৫ ডলার এর নিচে) আপনার ব্যাংক এ পাঠান। প্রথম লেনদেনে টাকা ব্যাংক এ আসতে মাসখানেক সময় লাগতে পারে।<br /> <br /> টাকা এলো কি না জানতে নিয়মিত ব্যাংকে খোঁজ রাখুন অথবা ইন্টারনেট এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ব্যালেন্স জানতে পারেন। টাকা চলে আসলে ব্যাংক এ যোগাযোগ করে আপনার অ্যাকাউন্ট এর স্টেটমেন্ট নিয়ে আসুন। এটা অবশ্যই লাগবে। এর পর এটি স্ক্যান করে মানিবুকার এর নিকট পাঠাতে হবে। এটি পাঠানোর জন্য আপনি এই ইমেইল এড্রেস ইউজ করতে পারেন (রহভড়@সড়হবুনড়ড়শবৎং.পড়স) কিংবা স্ক্রিল এ লগইন করে কনট্যাক্ট থেকে তাদের মেইল পাঠাতে পারেন। ব্যাংক এর সকল ইনফরমেশন এবং নাম ঠিক থাকলে দুইদিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যেই আপনার স্ক্রিল ভেরিফায়েড হয়ে যাবে এবং আপনার উইথড্রয়াল লিমিট বেড়ে যাবে। এরপর থেকে আপনি কোন ঝামেলা ছাড়াই ব্যাংক এ টাকা তুলতে পারবেন। সময় লাগবে ১ থেকে ২ দিন!<br /> <br /> মাস্টার কার্ড:<br /> <br /> পেওনিয়ার (Payoneer)নামে একটি প্রতিষ্ঠান সব ফ্রিল্যান্সারদেরকে একটি করে মাস্টারকার্ড পাঠায় অর্থ লেনদেন করার জন্য। এ কার্ডটি পাওয়ার জন্য আপনি যে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলবেন তা পেমেন্ট অপশন থেকে পেওনিয়ারের কাছে মাস্টারকার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেমন ওডেস্ক বা ইল্যান্স এর মাধ্যমে আবেদন করতে হলে এখানের ওয়ালেট বা পেমেন্ট অপশন এ গিয়ে মাস্টার কার্ডের জন্য সাইন-আপ করার লিংকে ক্লিক করলেই পেওনিয়ার ডটকম সাইটে নিয়ে যাবে। সেখানে নতুন ব্যবহারকারী হিসেবে আপনি আপনার পূর্ণ নাম ঠিকানা ব্যবহার করবেন। এ সাইটে সাইন আপ করতে পাসপোর্ট বা ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর সিরিয়াল নাম্বার দিতে হবে। কোন আবাসিক এলাকার ঠিকানা ব্যবহার করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন ইউনিভার্সিটির ঠিকানা দেয়া যাবে না। সাইন-আপ ফরমে ঠিকানা লেখার সময় ৩০ অক্ষরের মধ্যে রাখতে হবে।<br /> <br /> কার্ড হাতে পাবেন দুটো উপায়ে। এক হচ্ছে সাধারণ, এজন্য পেওনিয়ারকে অগ্রিম ২০ ডলার ফি দিতে হবে। তাহলে তাঁরা কার্ড ইস্যু করবে। সাধারণভাবে কার্ড হাতে পেতে এক মাস সময় লাগবে। দ্বিতীয় সিস্টেম হলো ডিএইচএল কুরিয়ার মেথড। এটার মাধ্যমে আপনি চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যেই কার্ড পেয়ে যাবেন। এজন্য অবশ্য ফি গুনতে হবে ৬০ ডলার!<br /> <br /> কার্ড হাতে পাওয়ার পর সেটি অ্যাক্টিভেট করতে হবে পেওনিয়ার ওয়েবসাইটে লগ-ইন করে। নিরাপত্তার জন্য পিনকোড দিতে হবে চার ডিজিটের। এরপর কার্ডটি ব্যবহার উপযোগি হয়ে যাবে। তবে আপনাকে আগেই জানিয়ে রাখি, পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে টাকা তোলা অনেক খরচের ব্যাপার। যেখানে স্ক্রিল থেকে টাকা তুলতে গেলে আপনার সবমিলিয়ে সাড়ে তিন ডলার খরচ হবে সেখানে পেওনিয়ারে খরচ প্রায় দ্বিগুণ। পেওনিয়ার এ ২০ ডলারের কম উইথড্রয়াল সাপোর্ট করে না। তাই ওডেস্ক বা ইল্যান্স বা অন্য সাইট থেকে উইথড্র করবেন ২০ ডলার বা তার বেশি। উইথড্র করলেই সাথে সাথে কার্ড এ ডলার আসবে না। এটা অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকবে দুদিন। এখানে বলা হবে যে আপনি যদি এখনই টাকা নিতে চান তাহলে আপনাকে আড়াই ডলার খরচ করতে হবে। আর যদি তা খরচ করতে না চান তাহলে দুইদিন অপেক্ষা করতে হবে। এখন আপনি যদি আড়াই ডলার খরচ করতে পারেন তাহলে তিন থেকে চার মিনিটের মধ্যে আপনার কার্ড এ ডলার চলে আসবে। আর তা না হলে অপেক্ষা করতেই হচ্ছে!<br /> <br /> <br /> <br /> কার্ডে টাকা জমা হওয়ার পর এবার নিজ হাতে টাকা আনার পালা। এটি যেহেতু মাস্টার কার্ড, তাই দেশের যেকোন ব্যাংকের মাস্টারকার্ড সাপোর্টেড এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলা যাবে। ডাচ-বাংলা ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক সহ বেশ কয়েকটি ব্যাংক মাস্টার কার্ড সাপোর্ট করে।<br /> <br /> সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার (Bank Transfer):<br /> <br /> ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা পাওয়ার জন্য এটি বেশ ঝামেলাবিহীন উপায়। প্রায় সব ফ্রিল্যান্সিং সাইটই সরাসরি ব্যাংক ট্রান্সফার সাপোর্ট করে। ওডেস্ক থেকে টাকা আসতে মাত্র চার থেকে পাঁচ ঘন্টা ব্যাংকিং আওয়ার সময় লাগে। ওয়্যার সিস্টেম যোগ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের উইথড্রয়াল মেথড থেকে ওয়্যার ট্রান্সফার সিলেক্ট করে সেখানে ব্যাংকের পরিপূর্ণ তথ্যাদি বসাতে হবে। এখানে প্রয়োজন হবে ব্যাংকের সুইফট কোড, স¤পূর্ণ অ্যাকাউন্ট নাম্বার, ব্যাংকের শাখার পূর্ণ ঠিকানা। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আপনার নাম ও ব্যাংকে আপনার নাম একই হতে হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনার প্রথম ট্রানজেকশন পাঠালে টাকা ব্যাংক এ আসলেই ব্যাংক ভেরিফাই হয়ে যাবে।<br /> <br /> ক্রেডিট ঃ মাসুম রানা।</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_OlHRUz_ER20QwW1A67wQ2we6YEBn4iR0Hho3ub7wR0uyDSNc0amKyAisDmIqDIcXVq_6oOX97NkiQ8rvKg5Z8gz_F8bMaOzhXR8EDezuAdFxxrvOJZiDmWhlYgaqLGYhRmjjBfKmfOe3/s1600/download.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg_OlHRUz_ER20QwW1A67wQ2we6YEBn4iR0Hho3ub7wR0uyDSNc0amKyAisDmIqDIcXVq_6oOX97NkiQ8rvKg5Z8gz_F8bMaOzhXR8EDezuAdFxxrvOJZiDmWhlYgaqLGYhRmjjBfKmfOe3/s640/download.jpg"> </a> </div>

আউটসোর্সিং করে টাকা আনার উপায়?

মার্কেটপ্লেসে যোগ দিলেন, কাজ পেলেন এবং সেটি স¤পূর্ণ করে সাবমিটও করলেন। এবার আপনার আয় ঘরে আনবেন কিভাবে (Money Withdrawal Process)? ফ্রিল্যা...

আরও পড়ুন »

ফ্রীল্যান্সিং করে আয় করুন মাসে হাজার হাজার টাকা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> লেখক: Obaid Ullah Aimanidফ্রীলেন্সিং এর জগতে হাতে খড়ি দিতে প্রয়োজন সাধনা, ত্যাগ আর ধৈর্য। এর কোনটি আপনি ধরেছ রাখতে না পারলে সফল হওয়া সম্ভব নয়। অনলাইনে আয়ের জন্য অনেক আগ্রহ থাকা সত্বেও কিছু ভুল ধারণা মনে বাসা বেধে থাকার কারণে মাঝ পথে গিয়ে অনেককেই ফিরে আসতে হয়... চলুন দেখে নেই অনলাইনে আয় করতে গেলে কি কি প্রতিবন্ধকতা আসতে পারে।<br /> <br /> ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে যে বিষয়গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে...<br /> <br /> ১. ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে প্রথমেই অনেক বড় ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ শুরু করতে হবে ।<br /> <br /> ২. প্রথমেই যে কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করতে হবে, odesk, freelancer এবং elance পৃথিবীর সবচেয়ে পপুলার আউট সোর্সিং মার্কেট প্লেস ।<br /> <br /> ৩. কখনোই মনে করে যাবেনা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেই রাতারাতি বড় লোক হয়ে যাব ।<br /> <br /> ৪. অনলাইনে আয় করার অনেক পথ আছে, আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ভাবতে পারবেননা এ পথে সফল হওয়া অসম্ভব। তাহলেই কাজের শুরুতেই আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন । ৫. কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করে আপনি সাথে সাথে কাজ পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী হবেন এটা স্বাভাবিক কিন্তু কাজ না পেলে আশাহত হয়ে বিড করা ছেড়ে দিবেন এমন ভাবনা মন থেকে বাদ দিন ।<br /> <br /> ৬. আপনি কাজের জন্য যে বিড করবেন তা যেন গ্রহণযোগ্য হয়, মিনিমাম ৩ ডলার রাখুন আওয়ার লি রেইট আর সর্বোচ্চ রেইট আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী দিবেন, মিনিমাম রেইট এর নিচে দিলে আপনার মাধ্যমেই মার্কেট খারাপ হয়ে যাবে এটা নিশ্চিত । অবশ্য এখন এই রেইটটাই ডিফল্ট হিসেবে গন্য ।<br /> <br /> ৭. আপনার টাকার চেয়ে মার্কেটপ্লেসে ফীডব্যাকের গুরুত্ব বেশী এটা হাইলাইট করুন । আর অবশ্যই বায়ারের বাজেটের মধ্যে বিড করতে হবে ।<br /> <br /> ৮. যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেছে, তারা শুধু এটা শুরু করেই ক্ষান্ত হয়নি, পাশাপাশি চেষ্টা করেছে ব্লগিং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিংবা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইমাইজেশন এর কাজ, আপনিও একই নীতি এপ্লাই করুন সফল হলে আপনিই বুঝতে পারবেন অনলাইনে আয় করা আপনার জন্য কিভাবে সহজ এবং কোন পথ আপনার জন্য কার্যকরী।<br /> <br /> ৯. কাজের জন্য বিড করতে গিয়ে কভার লেটার অবশ্যই আকর্ষনীয় করে লিখবেন, বায়ারকে সম্বোধন করবেন স্যার কিংবা ডিয়ার হায়ারিং ম্যানাজার এভাবে, আপনি কাজটি করতে পারেন এবং করতে আগ্রহী তা বুঝিয়ে বলবেন, এর বেশি কথা বলতে যাবেননা।<br /> <br /> ১০. একটি কভার লেটার বারবার কপি করে সেটা সব জায়গায় পেস্ট করবেননা তাহলে কাজ পাওয়ার যে সম্ভাবনা থাকবে সেটাও হারাবেন ।<br /> <br /> ১১. সাধারণত কাজ পাওয়ার মুখ্য সময় গভীর রাত অর্থাত রাত ১টা থেকে ৪টা, এ সময়ে কাজ বেশি পোস্ট হয়, তাই এ সময় এপ্লাই করলে কাজ পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে, অন্য সময় এপ্লাই করতে গেলে দেখবেন আপনি এপ্লাই করার আগেই আরো অনেকজন করে ফেলেছে, এর মধ্যে হায়ার হয়েছে কয়েকজন আর ইন্টারভিউতে কল পেয়েছে আরো কয়েকজন, আর তাই সেখানে আপনার সম্ভাবনা অতি নগন্য।<br /> <br /> ১২. পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড এমন বায়ার দেখেই কাজের জন্য এপ্লাই করবেন, এছাড়া অন্য বায়ারদের গ্যারান্টি নেই, আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে ভাগতে পারে ।<br /> <br /> ১৩. ই-মেইল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, ফোরাম পোস্টিং, ওয়েব রিসার্চ, এফিলিয়েট মার্কেটিং, কপি পেস্ট, ডাটা এন্ট্রি এর মত কাজগুলো করার জন্য আপনার পর্যাপ্ত দক্ষতা থাকার প্রয়োজন। নেই । ফিক্সড টাইমের কাজগুলোর পেমেন্টের নিশ্চয়তা কম আর এক্ষেত্রে পেমেন্ট নিতে হবে কাজের শেষে, ঘন্টাভিত্তিক কাজে পেমেন্ট ঘন্টায় ঘন্টায় পাবেন ।<br /> <br /> ১৪. Microworkers এ রেজিস্ট্রেশন করুন, এখানে ছোট ছোট কাজ করে আয় করতে পারেন। বিভিন্ন রেইটের কাজ করে এখানে ব্যালেন্স জমা হতে হতে যখন বড় একটি এমাউন্ট হবে তখন আপনি তোলার চিন্তা করবেন । এটির মত আরো কিছু সাইট আছে অনলাইনে, আপনি সেগুলো ও চেষ্টা করতে পারেন, যদি বড় মার কেট প্লেস গুলো আপনার জন্য সুবিধা জনক মনে না হয়...<br /> <br /> সর্বোপরি...<br /> <br /> যে কোনো ক্ষেত্রে সফল হবার জন্য পরিশ্রম করতে হয়, অযথা সাফল্য এসে হাতে ধরা দিবেনা, আপনিও যে পথে আগ্রহী, অনলাইনে আয়ের যে বিষয়গুলো আপনার ভালো লাগে সে বিষয়গুলো আপনি নিয়মিত স্টাডি করুন, এ পথে সময় দিন, লেগে থাকুন, আউট পুট অবশ্যই পাবেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।<br /> <br /> ক্রেডিট ঃ  লিঙ্কঃ http://www.techtunes.com.bd/freelancing/tune-id/333843</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEju7zIpU9zBEaiTI1oh0rZV3Y6ZtqMlR6x-OJDDF_5b4wFQeJqkvNeyt8NE55doQX0hDf3Z8DY_1IceQ7ADVweZZyCNb1DVD6LNJg2Q7MebE7dYbL8l0oR87EFb1XbhWOZ6LLUiXVCCfbEd/s1600/freelancer_white.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEju7zIpU9zBEaiTI1oh0rZV3Y6ZtqMlR6x-OJDDF_5b4wFQeJqkvNeyt8NE55doQX0hDf3Z8DY_1IceQ7ADVweZZyCNb1DVD6LNJg2Q7MebE7dYbL8l0oR87EFb1XbhWOZ6LLUiXVCCfbEd/s640/freelancer_white.jpeg"> </a> </div>

ফ্রীল্যান্সিং করে আয় করুন মাসে হাজার হাজার টাকা

লেখক: Obaid Ullah Aimanidফ্রীলেন্সিং এর জগতে হাতে খড়ি দিতে প্রয়োজন সাধনা, ত্যাগ আর ধৈর্য। এর কোনটি আপনি ধরেছ রাখতে না পারলে সফল হওয়া সম্...

আরও পড়ুন »